বেশির ভাগ মানুষ আছেন যারা গো’পন স’মস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা ক’রতে চান না। আর এমনকী’, এ সং’ক্রা’’ন্ত স’মস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের কাছে যেতেও অনেক সময় অনিহা দেখা দেয়৷ অনেক স্থানে দেখবেন ১ টুকরো মুখে নিয়ে ১ ঘন্টা করুন এমনটা বলে থাকে, বাস্তবে এটা সম্ভব না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন,আমা’দের প্রকৃতিতেই এমন অনেক জিনিস আছে, যা কিনা দূ’র ক’রতে পারে এ স’মস্যা!
আ’মেরিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অনুযায়ী, তরমুজ নাকি এ ব্যাপারে দারুণ কাজ করে, শ’ক্তির দিক থেকে অক্ষম বা দু’র্বল, তাদের সক্ষ’মতার জন্য তরমুজই প্রাকৃতিক প্রতিষেধক। অর্থাৎ তাদের এখন থেকে আর ভায় ‘গ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে তরমুজে আস্থা রাখলেই চলবে।
আরও পড়ুন : নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের কিছু জায়গায় অহেতুক হাত দেয়া উচিত নয়। তবে সব সময় সেটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। ভুলবশত হাত চলে যায় সেসব স্থানে।তবে এই অভ্যাস থাকলে পরবর্তী জীবনে ভুগতে ‘হতে পারে, ডেকে আনতে পারে বিপদ। সে কারণে কখনো শরীরের এই জায়গাগু’লোতে হাত দেবেন না ভুলেও।
প্রথমত চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকা দরকার। কারণ, আমা’দের হাতে যে জীবাণু থাকে, সেগু’লো চোখে গেলে বড় ধরনের ক্ষ’তি হওয়ার শ’ঙ্কা রয়েছে। সুতরাং মুখ ধোয়া বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাত না দেয়া ভালো।চোখের পরেই কান আমা’দের শরীরের স্প’র্শকাতর জায়গা। কানে বেশি হাত না দেয়া ভালো। অযথা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে কান পরিষ্কারও করবেন না। এতে কানের পর্দা ছিঁড়ে যাওয়ার শ’ঙ্কা থাকে। আমা’দের হাতে যেহেতু নানা রকম জীবাণু থাকে। চিন্তার সময় বা দিনের বিভিন্ন সময় মুখে হাত দিলে সেই জীবাণু সোজা পেটে চলে যাওয়ার আশ’ঙ্কা থাকে। যা ডেকে আনতে পারে মা’রাত্মক বিপদ।সে কারণে মুখে হাত ঢুকিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রচণ্ড ক্ষুধা থাকলেও খালি পেটে ভু’লেও খাবে’ন না
যে ৪ টি খাবার! প্রচ’ণ্ড ক্ষুধা পেলে ঘরে যা থাকে তাই খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করি। কেননা ক্ষুধা পেলে খাবার না খাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভালো থাকে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার খেয়ে ক্ষুধা মেটানো হয়।কিন্তু এ সময় সব ধ’রনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ কিছু খাবার আছে যেগু’লো খিদের সময়ে খেলে যেমন পে’টের ক্ষিদে মিটবে না তেমনি শ’রীরের অনেক বড় ক্ষ’তি ‘হতে পারে।