পর্তুগাল ভিসার দাম কতঃ বাংলাদেশ থেকে আমরা বিভিন্ন ধরনের ভিসায় পর্তুগাল যেতে পারি। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল ভিসা চালু আছে। আপনিও চাইলে বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে পারবেন।
তবে এজন্য আপনাকে পর্তুগাল ভিসার দাম কত তা জানা দরকার। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে আমরা পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে তা নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন মূল আলোচনা শুরু করি।
বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল কোন ভিসা চালু আছে?
আপনি আমাদের বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে পর্তুগাল যেতে পারেন। সব ধরনের ভিসার নাম নিচের তালিকায় শেয়ার করা হয়েছে।
- মেডিকেল ভিসা
- পর্যটন ভিসা
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- শিক্ষার্থী ভিসা
পর্তুগাল ভিসার দাম কত ২০২৪
আলোচনার শুরুতে উল্লেখ করা হয়েছে, বিভিন্ন ধরনের ভিসার জন্য আপনাকে বিভিন্ন পরিমাণ খরচ করতে হবে। অর্থাৎ, ভিসার ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করবে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগবে।
- পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: ০৯ লাখ টাকা থেকে ১১ লাখ টাকা।
- স্টাডি ভিসার খরচঃ ০৪ লক্ষ থেকে ০৫ লক্ষ টাকা।
- ট্যুরিস্ট ভিসার খরচ: প্রায় ০৪ লাখ টাকা বা তার বেশি।
- মেডিকেল ভিসার খরচঃ ০৩ লক্ষ থেকে ০৪ লক্ষ টাকা।
তবে পর্তুগাল ভিসার দাম উঠানামা করে। এজন্য আপনি যখন ভিসা করতে যাবেন। তখন অবশ্যই বেশ কয়েকটি এজেন্সিতে ভিসার দাম জিজ্ঞেস করবেন।
আরো পরুনঃ আমেরিকার ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা ২০২৪
পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪
বিশ্বের অন্যতম দেশ হলো পর্তুগাল। অনেকের ইচ্ছা থাকে পর্তুগাল গিয়ে কাজ করতে বা পড়াশোনা করতে। তবে সব থেকে বড় বাঁধা হল টাকা। কারণ পর্তুগাল যেতে অনেক টাকার প্রয়োজন ।
বর্তমানে পর্তুগাল কাজের ভিসার জন্য জন্য ০৯ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। টুরিস্ট ভিসার জন্য তিন থেকে চার লক্ষ টাকা। আবার স্টাডি ভিসা জন্য সর্বোচ্চ চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাগে।
তবে পর্তুগাল যেতে প্রকৃতপক্ষে কত টাকা লাগবে তা এজেন্সি ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। এ কারণে আমাদের দেওয়া পর্তুগাল ভিসার দাম সঠিক নাও হতে পারে।
শেষ কথা
এই ছিল আজকে পর্তুগাল ভিসার দাম কত তা নিয়ে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি, পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে তা আপনি জানতে পেরেছেন। তবে আমাদের দেওয়া পর্তুগাল ভিসার দাম সম্পূর্ণ যে সঠিক আমরা তা বলছি না। কারণ সব সময় ভিসার দাম কম বেশি হয়ে থাকে।